বিএসএমএমইউয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ৩০ এপ্রিল, সীমিত পরিসরে কর্মসূচি

Emon Emon

Chowdhury

প্রকাশিত: ৯:৩৬ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ২৮, ২০২০

চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং ২৩তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ৩০ এপ্রিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন দেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিএসএমএমইউ।

দিবসটি উপলক্ষে সমাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সীমিত পরিসরে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) সকালে বিএসএমএমইউয়ের সেকশন অফিসার (জনসংযোগ) প্রশান্ত কুমার মজুমদার এক প্রেস বিজ্ঞতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বে মানুষের মধ্যে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণজনিত পরিস্থিতিতে এ বছর সমাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সীমিত আয়োজনের মাধ্যমে উদযাপিত হবে দিবসটি। এবছর আয়োজনের মধ্যে রয়েছে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিন বি-ব্লকে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বি ব্লকের সামনে গোল চত্ত্বর জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পতাকা উত্তোলন। এছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়ার শুভেচ্ছা বাণী  অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শুভানুধ্যায়ীসহ শিক্ষক, চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, নার্স, কর্মচারীদের সেলফোনে/ অনলাইনে পৌঁছে দেয়া হবে।

প্রশান্ত কুমার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়টির ২৩ বছরে পদাপর্ণে নতুন চ্যালেঞ্জ হলো অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, নার্স, কর্মচারীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রোগীদের সেবাদানের মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিকে সফলতার সাথে মোকাবেলা করা। গত বছর ডেঙ্গু রোগীদের জন্য চালুকৃত চিকিৎসা সেলে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক-নার্সরা রাত দিন চিকিৎসাসেবা প্রদান করেছেন।

অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মরত সকলেই ডেঙ্গুর মতো মানব শত্রু করোনাকে মোকাবেলায়ও সক্ষম হবেন। সাধারণ মানুষের আস্থা ও নির্ভরতার চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। কোভিড -১৯ এর সঙ্কটকালীন সময় অতিক্রম হলে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ জরুরি বিভাগ চালু করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়কে আরো বেশি গবেষণাধর্মী ও সেবামুখী করতে ইনস্টিটিউশনাল প্রাকটিস ব্যবস্থারও সম্প্রসারণ করা হবে। আবারো শুরু করা হবে লিভার ট্যান্সপ্ল্যান্ট। চালু করা হবে ক্যাডাভেরিক কিডনী ট্রান্সপ্ল্যান্ট। প্রতিষ্ঠা করা হবে ফরেনসিক মেডিসনসহ প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ইউনিট ও বিভাগ। সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা শিক্ষা, গবেষণা ও চিকিৎসা সেবা শুধু দেশেই নয় সমগ্র বিশ্বে সমানভাবে সমাদৃত হবে সেটাই বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ২০২০ এর প্রত্যাশা।

এদিকে, বিএসএমএমইউয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শুভেচ্ছা বাণী দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া। বাণীতে তিনি বলেন, ২০২০ সাল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী। বঙ্গবন্ধুর কারণেই আমরা একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে প্রতিষ্ঠিত দেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকেও বছরব্যাপী বিস্তারিত কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। তবে গৌরবান্বিত, মহিমান্বিত ও পরম সৌভাগ্যের আনন্দপূর্ণ এই বছরটিতে হঠাৎই হানা দিয়েছে মানব শত্রু ভাইরাস করোনা।

তিনি বলেন, বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্ব আজ একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিকে যুদ্ধ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। দেশ ও বিশ্বের ক্রান্তিকালীন সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিকিৎসক সমাজকে মনোবল না হারিয়ে সাহসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার যে আহ্বান জানিয়েছেন তা অত্যন্ত বাস্তবসম্মত এবং অতীবও জরুরি।

শুভেচ্ছা বাণীতে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে মহান মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ সংখ্যায় আত্মদানকারী পেশাজীবী বাংলাদেশের মহান চিকিৎসকগণকে আমার সশ্রদ্ধ অভিবাদন জানাই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধে যেমন আমরা জয়ী হয়েছিলাম ঠিক তেমনি জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকে আমরা করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছি। এই যুদ্ধে চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য সেবা কর্মীরা হচ্ছেন অগ্রবর্তী বাহিনী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে পুরো জাতি আমাদের সাথে আছে। এই যুদ্ধে জয়ী হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। পর্যাপ্ত প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্টে সজ্জিত হয়ে আমাদের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও মানবিকতা নিয়ে রোগীদের পাশে দাঁড়াবো। করোনা আক্রান্ত রোগীরা আমাদের কারো না কারোর আপনজন, এই কথা স্মরণে রেখে এবং তাঁদের এই বিপদে আমরা চিকিৎসক সমাজ দূরে না থেকে রোগীদের সেবা দিয়ে যাবো। মহান সৃষ্টিকর্তা নিশ্চয়ই আমাদের সহায় থাকবেন।

মাননীয় উপাচার্য তাঁর বাণীতে কোভিড-১৯-এর বিভিন্ন দিক নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে গবেষণার সুযোগ রয়েছে বলেও উল্লেখ করে বলেন, উচ্চতর গবেষণাসহ জনগণকে চিকিৎসাসেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় একটি মডেল প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের রোগীদের আস্থার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান। সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা শিক্ষা, গবেষণা ও চিকিৎসা সেবাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে সংশ্লিষ্ট সকলের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার সাথেসাথে সকল শুভানুধ্যায়ীদের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।

এছাড়াও শুভেচ্ছা বাণীতে তিনি কোভিড-১৯ মোকাবেলায় শাহবাগের বেতার ভবনে ফিভার ক্লিনিক চালু, করোনা ভাইরাস ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা, দ্রুততার সাথে বিশেষজ্ঞ হেলথ লাইন ও বিভিন্ন বিভাগের হেলপ লাইনের মাধ্যমে টেলিমেডিসিন সেবা চালু, জরুরি বিভাগসমূহের চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা এবং বাস্তবসস্মত ও যৌক্তিক পর্যায়ে বহির্বিভাগের চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম চালু রাখাসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের কথা তুলে ধরেন।

প্রসঙ্গত, প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক সহযোগিতা, সকল শুভানুধ্যায়ীর আন্তরিক সহযোগিতা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিরলস প্রচেষ্টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় দেশের মানুষের আকাঙ্খার জায়গায় পৌঁছেছে। আইসিইউ, এনআইসিইউ, কেবিনসহ ১৯০৪ শয্যাবিশিষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আজ শুধু বাংলাদেশেই নয়, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে সুনাম অর্জন করেছে। কোভিড-১৯ এর কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতির আগ পর্যন্ত বহির্বিভাগে নতুন-পুরাতন মিলিয়ে দৈনিক ৮০০০ রোগী সেবা নিয়েছেন। ২৭টি বিভাগে বৈকালিক স্পেশালাইজড আউটডোর সেবা দেয়া হয়েছে।

প্রতিদিন বিভিন্ন বিভাগে জটিল জটিল সার্জারিসহ উল্লেখযোগ্যসংখ্যক অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হচ্ছে। শিশু হৃদরোগ বিভাগে জন্মগত ও জটিল হৃদরোগে আক্রান্ত শিশু হৃদরোগীদের বিনা অপারেশনে ও অপারেশনের মাধ্যমে বিনামূল্যে চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য বর্তমান প্রশাসনের নিরলস প্রচেষ্টার ফলে ইতোমধ্যেই লিনিয়ার এক্সিলারেটর মেশিন স্থাপন ও এর কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হয়েছে। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ রোগীদের আধুনিক ও উন্নতসেবা প্রদান করায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় রোগীদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাসেবার পরিসর সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের নির্মাণ কার্যক্রমও এগিয়ে যাচ্ছে।

অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে মেডিসিন, সার্জারি, বেসিক সায়েন্স ও প্যরাক্লিনিক্যাল সায়েন্স, ডেন্টাল, শিশু, প্রিভেনটিভ এন্ড সোস্যাল মেডিসিন, নার্সিং, মেডিক্যাল টেকনোলজি নামে ৮টি অনুষদ। বিভাগের সংখ্যা ৫৬টি। রয়েছে ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরোডিসঅর্ডার এন্ড অটিজম (ইপনা)। বিভিন্ন প্রকল্প বিদ্যমান রয়েছে। ৬২টি রেসিডেন্সী কোর্সসহ পোস্ট গ্রাজুয়েট কোর্সের সংখ্যা ৯৫টি। অধিভুক্ত কলেজ ও ইনস্টিটিউটের সংখ্যা ৪৩টি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারত, নেপাল, ভূটান, মালদ্বীপ, সোমালিয়াসহ বিভিন্ন দেশের ছাত্রছাত্রীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ও  গবেষণার জন্য অধ্যয়ন করছেন। প্রায় ৪৬৩৯ জনবল নিয়ে পরিচালিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণার ক্ষেত্রেও অবদান রেখে চলেছে।

টাটা মোমোরিয়াল সেন্টার, জন হপকিন্স, শিকাগো ইউনিভার্সিটি, মাহিদোল ইউনিভার্সিটি, বেলারুশের স্টেট মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্যের ইম্পিরিয়াল কলেজসহ বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। এছাড়া ইউরোপিয়ান কার্ডিয়াক সোসাইটির সাথে গবেষণা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য গবেষণা মঞ্জুরী ও থিসিস গ্রান্ট প্রদান অব্যাহত রয়েছে।

পাবলিক হেলথ এন্ড ইনফরমেটিকস বিভাগ জন কল্যাণকর ও স্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণায় বিরাট অবদান রেখে চলছে। গত বছর ২ অক্টোম্বর ২০১৯ইং তারিখে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে “নিরন্তর গবেষণা: উন্নততর চিকিৎসা ও শিক্ষার সোপান” শীর্ষক প্রতিপাদ্য নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা দিবস উদযাপিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন মেধা ও যোগ্যতাকে সব সময়ই অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিতকায় গত ৬ নভেম্বর ২০১৯ইং তারিখে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ২০০ মেডিক্যাল অফিসারদের মধ্যে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করা হয়েছে। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম এগিয়ে নেয়া হয়েছে এবং আইটি সেলকে সমৃদ্ধ করা হচ্ছে।

আপনার মতামত দিন :